Subscribe Us

header ads

আমাদের

 

আমাদের মেয়েদের না কখনো একটা বাড়ি হয়না, একটা মেয়ে যখন কুমারী থাকে তখন বাবার বাড়িতে ধীরে ধীরে বেড়ে ওঠে। তারপর স্বামীর বাড়িকে নিজের বাসস্থান হিসেবে বসবাস শুরু করে যাকে বলা হয় স্বামীর বাড়ি, তাও যে কিছু কিছু মেয়ের জীবনে সে স্থান দীর্ঘদিন যাবত টিকবে তার কোন গ্যারান্টি আজও কেউ দিতে পারেনি।
আমাদের মেয়েদের কখনো অসুস্থতা অক্ষমতার কারন হয়না আমরাতো ১০২° জ্বর নিয়েও ঠান্ডা পানিতে হাত ভিজিয়ে কাপড় কাচতে পারি, বাসনকোসন ধুতে পারি ঘর মুছতে পারি।
আমাদের মেয়েদের দুঃখ পেলে কেঁদে ফেলা অনুচিত নতুবা তা ন্যাকামো হয়ে যাবে!
আমাদের জ্বর হলে বিছানায় শুইয়ে কপালে আলতো ভাবে পানি পট্টি বা কেঁদে ফেললে বুকের ভিতর মুখ লোকানোর মত জায়গাটার ভীষণ অভাব,
আর এজন্য আমাদের মেয়েদের কারো সামনে ভেঙে পড়তে নেই।
অতঃপর, ওরা উচ্চ স্বরে চেঁচিয়ে বলে যায় আমরা মেয়েরা এভাবে তাদের স্যামপ্যাথি অনুগ্রহ করছি এর পরেও বেলা শেষে আমাদের মেয়েদের শিখতে হয় স্যাক্রিফাইস এর মিনিং।Prrbook Upworkmarket postmaster topguru monstarpublic usamarking powerbank cutly Redifiv bookstar link Youtubbook tumblrro Postmind Probook SocialMarking Prrmarsub Hastagcode Wortweb wwwsmbook quora-answer curred-add wordpress-wo classifiedsa Top-Backlinks Aliexpress Twin-M F-s-a-m-f Gabsocialm Temp Mail
লাস্ট পরীক্ষার সেইবার পরীক্ষা হলে দেখেছিলাম এক সহপাঠীকে যে কিনা দশ থেকে পনেরো মিনিট বাচ্চা সামলে দশ থেকে বার মিনিট লিখছিলেন,
আমি দেখছিলাম আর এক ফোঁটা পানি আমার চোখ দিয়ে গড়িয়ে পড়েছিল। আমি জানিনা সে পরীক্ষায় কি মার্কস করেছিলো তবু সেদিন জেনেছিলাম মেয়েদের শত নিস্তব্ধতার জবাব ও এভাবে দেওয়া যায়।
আমাদের মেয়েদের না কখনো আশা রাখতে নেই কখনো মাত্রাতিরিক্ত বিশ্বাস বাধতে নেই বা স্বপ্ন দেখতে নেই, কারন এসব আশা বিশ্বাস স্বপ্ন কখনো কোন প্রিয় মানুষের কাছেও আশ্রয় পায় না।
~ নিশাত সুলতানা ঐশ্বর্য্য

Post a Comment

0 Comments